shono
Advertisement
IFA Shield Final

কাইথের বিশাল হাত! চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগান

দুরন্ত গোলকিপিং বিশাল কাইথের।
Published By: Prasenjit DuttaPosted: 05:22 PM Oct 18, 2025Updated: 10:24 PM Oct 18, 2025

১২৫তম আইএফএ শিল্ডজয় মোহনবাগানের। টাইব্রেকারে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে ৫-৪ গোলে হারাল মোলিনা ব্রিগেড। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচের ফলাফল ১-১ থাকায় খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। কিন্তু অতিরিক্ত সময়েও গোল হয়নি। শেষমেশ ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয় টাইব্রেকারে। সেখানে বিশাল কাইথ টেক্কা দিলেন দেবজিৎ মজুমদারকে। ২২ বছর পর শিল্ড জিতল সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। 

Advertisement

আইএফএ শিল্ড চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগান। 

মেহতাব সিংয়ের দুর্দান্ত গোল। ফলাফল ৫-৪। 

হিরোশির নিখুঁত পেনাল্টি। ফলাফল ৪-৪। 

দিমির পেনাল্টিতে লিড মোহনবাগানের। ফলাফল ৪-৩। 

জয় গুপ্তার শট বাঁচিয়ে দিল বিশাল কাইথের দস্তানা। অনবদ্য সেভ। 

লিস্টনের দুরন্ত টাইব্রেকারে ফলাফল ৩-৩। 

মহেশ সিংয়ের গোল। ৩-২ গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল।

মনবীরের গোলে ফলাফল ২-২। 

টাইব্রেকারে ইস্টবেঙ্গলকে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে দিলেন কেভিন। 

মোহনবাগানের হয়ে প্রথম শট রবসনের। গোল করতে ভুল করলেন না ব্রাজিলীয় তারকা। ফলাফল ১-১। 

প্রথম শট ইস্টবেঙ্গলের। মিগুয়েলের গোল। ফলাফল ১-০। 

টাইব্রেকারের জন্য গোলকিপার বদল করল ইস্টবেঙ্গল। গিলকে তুলে নামানো হল দেবজিৎ মজুমদারকে।

অতিরিক্ত সময়েও হল না ফয়সালা, টাইব্রেকারে শিল্ড ফাইনালের ভাগ্য।

১২৫তম আইএফএ শিল্ড কার হাতে উঠবে? এই প্রশ্নটাই এখন লাখ টাকার। 

১১৫ মিনিট: ফের সুযোগ নষ্ট দিমির। রবসনের পাস ঠিক মতো নিতে পারলেন না।

১১৩ মিনিট: মনবীরের ক্রস থেকে গোলের পথ প্রশস্ত করতে ব্যর্থ হলেন দিমি। 

১১১ মিনিট: আপুইয়াকে ট্যাকলে এবার হলুদ কার্ড দেখলেন নওরেম। 

১০৮ মিনিট: বিষ্ণুকে ট্যাকল করায় হলুদ কার্ড দেখতে হল শুভাশিসকে।

ম্যাকলারেনের জায়গায় নামানো হল দিমিত্রি পেত্রাতোসকে। 

শুরু হল অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা।

এক্সট্রা টাইমের প্রথমার্ধের খেলা শেষ। 

১০৬ মিনিট: গোলমুখী শট হিরোশির। অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট।

১০৪ মিনিট: ফের সুযোগ নষ্ট জেমির। গোল করার মতো জায়গায় চলে গিয়েছিলেন অজি তারকা। আটকে দেন লাল-হলুদ গোপকিপার গিল।

১০১ মিনিট: ভালো বল পেয়ে গিয়েছিলেন ম্যাকলারেন। ব্যর্থ হন। 

এক্সট্রা টাইমেও খেলার চরিত্রের তেমন বদল হয়নি। দুই দলই বল বেশিক্ষণ পায়ে রাখছে।

তৃতীয় বদল মোহনবাগানে। সামাদকে তুলে নামাল হল মনবীর সিংকে।

শুরু এক্সট্রা টাইমের খেলা।

নির্ধারিত সময় অমীমাংসিত ডার্বি, খেলা গড়াল এক্সট্রা টাইমে

নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার কয়েক সেকেন্ড আগে রবসনের ফ্রিকিক থেকে হেড করেন মেহতাব সিং। গোল বাঁচান লাল-হলুদ গোলরক্ষক গিল।

৯০+২ মিনিট: রশিদের দূরপাল্লার শট। তবে সজাগ ছিলেন বিশাল।

৪ মিনিট সংযুক্তি সময়।

৮৬ মিনিট: ইস্টবেঙ্গলের অনুকূলে কর্নার। বিপিন সিংয়ের দুর্বল সেটপিস গোলমুখ খুলতে পারেনি। 

৮০ মিনিট: অনিরুদ্ধ থাপার জায়গায় নামলেন দীপক টাংরি। 

৭৬ মিনিট: রশিদের ডাউন দ্য মিডল রান মোহনবাগানের জন্য বিপদ হতে পারত। তাঁর শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট। 

৬৮ মিনিট: জয় গুপ্তের সঙ্গে বল দখলের লড়াইয়ে কপাল ফাটল সাহালের। মাঠেই শুশ্রূষা চলছে। তবে উঠে যাননি তিনি। 

৬৬ মিনিট: অভিষেক ম্যাচের প্রথম টাচেই গোল করে ফেলেছিলেন হিরোশি। মিগুয়েলের ফ্রিকিক থেকে দৌড়ে এসে অনবদ্য হেড দেন জাপানি তারকা। বাঁচান বিশাল।

৬৪ মিনিট: তিন বদল লাল-হলুদের। নুঙ্গার জায়গায় নামলেন জয় গুপ্তা। হামিদের জায়গায় এলেন জাপানি তারকা হিরোশি। ক্রেসপোর জায়গায় এলেন মিগুয়েল।

৬৩ মিনিট: ফ্রিকিক থেকে রবসনের ভাসানো বল... কিন্তু গোল হয়নি। 

৫৯ মিনিট: কামিংসের জায়গায় মোলিনা নামালেন ব্রাজিলীয় তারকা রবসনকে। 

৫৩ মিনিট: সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। সাহালের ক্রস চলে আসে লিস্টনের কাছে। তাঁর শট আটকে দেন আনোয়ার।

৫২ মিনিট: প্রথম পরিবর্তন ইস্টবেঙ্গলের। চোট পেয়ে উঠে গেলেন এডমুন্ড। নামলেন পিভি বিষ্ণু।

৪৮ মিনিট: সবুজ-মেরুন স্টপার আলবার্তোকে হলুদ কার্ড দেখান রেফারি আর ভেঙ্কটেশ। 

দ্বিতীয়ার্ধ শুরু। দুই দলেই এখনও পর্যন্ত কোনও বদল হয়নি।  

৪৫+২ মিনিট: সমতায় ফিরল মোহনবাগান। ডানদিক থেকে সাহালের ভাসানো বল পান লিস্টন। সেখান থেকে আপুইয়া। তাঁর শট বারে লেগে মাটিতে ড্রপ খেয়ে বেরিয়ে আসে। বল গোললাইন পেরনোয় লাইন্সম্যান গোলের সিদ্ধান্ত দেন। প্রথমার্ধের সংযুক্ত সময়ে খেলায় ফিরল সবুজ-মেরুন। 

৩ মিনিট সংযুক্তি সময়।

৪৪ মিনিট: ফের সুযোগ নষ্ট হামিদের। মোহনবাগানের ডিফেন্সের ফাঁকফোকর বড্ড বেশি চোখে লাগছে। 

৪২ মিনিট: লাল-হলুদের হয়ে ব্যবধান বাড়াতে পারতেন হামিদ। তাঁর শট পোস্টে লেগে প্রতিহত হয়। এক্ষেত্রে দেখা গেল মহেশ, রশিদ, হামিদের ত্রিফলা আক্রমণ। 

৩৫ মিনিট: হামিদের গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। বাঁ প্রান্ত থেকে দুর্দান্তভাবে উঠে আসেন মহেশ। তাঁরই পাসে অরক্ষিত অবস্থায় থাকা হামিদ গোল করেন।

৩২ মিনিট: পেনাল্টি থেকে গোল মিস কামিংসের।

২৭ মিনিট: কর্নার পেল মোহনবাগান। যদিও লিস্টনের সেটপিস ফলপ্রসূ ছিল না। 

১৯ মিনিট: দূরপাল্লার শট নিয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গলের মহেশ নওরেম। বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঁচান বিশাল কাইথ। 

দুই দল ট্যাকটিক্যাল ফুটবল খেলছে। একে অপরকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করছে দুই দলের ফুটবলাররা। 

১২ মিনিট: ক্রেসপোর নির্বিষ ফ্রিকিক।

৭ মিনিট: কামিংসের পাস থেকে দারুণ সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন ম্যাকলারেন। তাঁর গোলমুখী শট বাঁচিয়ে দেন লাল-হলুদ গোলকিপার গিল। 

৪ মিনিট: প্রায় একক দক্ষতায় ইস্টবেঙ্গল বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন লিস্টন কোলাসো। ফিনিশ করতে পারলেন না। 

৩ মিনিট: মোহনবাগানের অর্ধে আক্রমণ চালালেন বিপিন সিং। বাগান ডিফেন্স সজাগ থাকায় বিপদ হয়নি।

সন্ধে ৬টা: আইএফএ শিল্ড ফাইনালে মেগা ডার্বির কিক অফ।

দেখে নিন মোহনবাগানের প্রথম একাদশ
বিশাল (গোলকিপার), টম, থাপা, লিস্টন, শুভাশিস (অধিনায়ক), সাহাল, আলবার্তো, ম্যাকলারেন, কামিংস, আপুইয়া, মেহতাব।

দেখে নিন ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ
গিল, রকিপ, কেভিন, আনোয়ার, নুঙ্গা, নওরেম, রশিদ, ক্রেসপো (অধিনায়ক), বিপিন, হামিদ, এডমন্ড।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ঐতিহাসিক আইএফএ শিল্ড ফাইনালের ডার্বিতে দুই স্প্যানিশ কোচের মগজাস্ত্রের লড়াই।
  • জিততে মরিয়া মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল দুই শিবিরই।
  • এই আবহেই কলকাতার দুই প্রধানের লড়াই যুবভারতীতে।
Advertisement