সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এনুমারেশন ফর্ম জমা ও আপলোডের কাজ শেষ। কমিশন সূত্রে খবর, রাজ্যে ৩০ লক্ষ ভোটার রয়েছেন, যাঁদের নিজেদের বা আত্মীয়ের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নেই। এরা নন-ম্যাপিং তালিকাভুক্ত। এদের সকলকেই সম্ভবত শুনানিতে ডাকা হবে। কিন্তু হিয়ারিংয়ে কোন কোন নথি প্রয়োজন? কমিশনের তরফে আধার কার্ড ছাড়া মোট ১১ টি নথির তালিকা দেওয়া হয়েছে, এগুলোর মধ্যে অন্তত একটি হিয়ারিংয়ে সঙ্গে রাখতেই হবে।
১. ১৯৮৭ সালের ১ জুলাইয়ের আগের ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিস, এলআইসির নথি। স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া সার্টিফিকেট।
২. যদি কেন্দ্রীয় বা রাজ্য সরকারের কর্মী হয়ে থাকেন, সেক্ষেত্রে চাকরির নথি সঙ্গে রাখতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত কর্মী হয়ে থাকলে পেনশনের নথিও গ্রহণযোগ্য।
৩. জন্মের শংসাপত্র।
৪. পাসপোর্ট থাকলে তা নিয়ে যেতে পারেন।
৫. মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক-সহ শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি নিয়ে যেতে পারেন।
৬. রাজ্য সরকারের অধীনস্থ কোনও সংস্থার তরফে যদি বাড়ি পেয়ে থাকেন, তাহলে বাসস্থানের সার্টিফিকেটও গ্রহণযোগ্য।
৭. সরকারের তরফে দেওয়া জমির শংসাপত্র।
৮. স্থানীয় প্রশাসনের দেওয়া ফ্যামিলি রেজিস্টার।
৯. ফরেস্ট রাইট সার্টিফিকেট।
১০. জাতিগত শংসাপত্র।
১১. অসমের নাগরিকদের ক্ষেত্রে জাতীয় নাগরিকপঞ্জী।
এই নথি গুলোর একাধিক যদি আপনার কাছে থেকে থাকে, তাহলে চিন্তার সেঅর্থে কোনও কারণ নেই।
