shono
Advertisement
António Guterres

'পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাবে', আমেরিকার ইরানে হামলায় উদ্বিগ্ন গুতেরেস

'যুদ্ধ নয়, কূটনীতিই একমাত্র পথ', বলছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব।
Published By: Biswadip DeyPosted: 09:42 AM Jun 22, 2025Updated: 09:47 AM Jun 22, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইরানের তিন পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। যার পরই ট্রাম্পের এই ‘সাহসী সিদ্ধান্তে’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এবার ইরানে মার্কিন হামলার পরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। রাষ্ট্রসংঘের সমস্ত সদস্যকেই উত্তেজনা প্রশমন করে শান্তির পক্ষে বার্তা দিয়েছেন তিনি।

Advertisement

এক্স হ্যান্ডলে তাঁকে লিখতে দেখা গিয়েছে, 'আজ ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন বলপ্রয়োগে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ইতিমধ্যেই প্রান্তিক অবস্থানে থাকা এক অঞ্চল, যা আন্তর্জাতিক শান্তি এবং নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক হয়ে আছে, সেখানে সরাসরি ভয়াবহ উত্তেজনা সৃষ্টি করা হল। এবার আশঙ্কা হচ্ছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।' সেই সঙ্গেই শান্তির বার্তা দিয়ে তাঁর দাবি, 'এই বিপজ্জনক সময়ে, বিশৃঙ্খলার ঘূর্ণিঝড় এড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যুদ্ধ কোনও সমাধান নয়। সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ হল কূটনীতি। একমাত্র আশা হল শান্তি।'

প্রসঙ্গত, ইরানের তিন পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা। হামলার পর মার্কিন ‘যোদ্ধা’দের শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্রাম্প দাবি করেছেন, ‘এখন শান্তির সময়।’ তাঁর হুঁশিয়ারি, ইরানের আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় আমেরিকা নিশানা সেধে রেখেছে। ইরান যদি শান্তির পথে না ফেরে তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হবে। আমেরিকা এবার দ্রুততার সঙ্গে প্রাণঘাতী হামলা চালাবে। এদিকে ট্রাম্পের এই ‘সাহসী সিদ্ধান্তে’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। দাবি করেছেন, ইতিহাস আমেরিকার এই পদক্ষেপকে মনে রাখবে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ইরানের তিন পরমাণু কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে আমেরিকা।
  • যার পরই ট্রাম্পের এই ‘সাহসী সিদ্ধান্তে’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
  • এবার ইরানে মার্কিন হামলার পরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।
Advertisement